শিশুশিক্ষা ও শিশু মনস্তত্ত্ব- ১২২ টি প্রশ্ন এক নজরে দেখে নিন।
১। মাধ্যমিক শিক্ষাকাল বলতে বোঝায়
—পঞ্চম থেকে দশম শ্রেণী।
২। ব্রেইল লেখা হয়—৬ টি বিন্দু দিয়ে।
৩। অ্যাবাকাস যে শিক্ষার উপকরণ, তা হল
—গণিত।
৪। “ভগবান হল সত্য এবং সত্যই
ভগবান”— গান্ধীজী।
৫। রবীন্দ্রনাথ ধর্মশিক্ষা গ্রন্থ লেখেন
— 1911 সালে।
৬। বাঙালিদের প্রথম শিক্ষাগুরু ছিলেন–
বিদ্যাসাগর।
৭। নঈ তালিম শিক্ষার অপর নাম হল—
বুনিয়াদী শিক্ষা।
৮। কোঠারী কমিশনে মোট সদস্য
ছিলেন–17 জন।
৯। কোঠারী কমিশন গঠিত হয় যার
উদ্যোগে, তিনি হলেন– এম. সি. চাওলা।
১০। স্বাধীন ভারতে প্রথম শিক্ষা কমিশন
হল—রাধাকৃষ্ণণ কমিশন (১৯৪৮-৪৯)।
১১। মুদালিয়ার কমিশন গঠিত হয় -
1952-53 সালে।
১২। ‘শিক্ষা হল অভিজ্ঞতার পুনর্গঠন’-
ডিউই।
১৩। একটি সমাজের সার্বিক জীবনধারার
রূপ হল—সংস্কৃতি।
১৪। শিক্ষায় প্রকৃতিবাদের প্রবক্তা
হলেন—রুশো।
১৫। শিক্ষামনোবিজ্ঞান হল—
মনোবিজ্ঞানের ফলিত শাখা।
১৬। মনোবিজ্ঞানকে ‘আত্মার বিজ্ঞান’
বলে উল্লেখ করেছেন— অ্যারিস্ট্রটল।
১৭। “আগ্রহ একধরনের গতিশীল মানসিক
প্রবণতা”—এই মতের প্রবক্তা হলেন—
ড্রেভার।
১৮। “বিশেষ বিশেষ সামর্থ্য অর্জন করার
ক্ষমতাই বুদ্ধি”—মনোবিদ উড্রো।
১৯। বসুন্ধরা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়—
ব্রাজিলের রিও-ডি-জেনিরোতে।
২০। এজেন্ডা - 21 কর্মসূচী গৃহীত হয়—
বসুন্ধরা সম্মেলনে।
২১। ওজোন স্তর রয়েছে বায়ুমণ্ডলের—
স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে।
২২। প্রথম বসুন্ধরা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
হয়—1992 সালে।
২৩। “সমাজ বিচ্ছিন্ন ব্যক্তির অস্তিত্ব
কল্পনাই করা যায় না।” –রেমন্ট।
২৪। “মানুষের শ্বাসপ্রশ্বাস মানুষের
কাছেই সর্বনাশা।”—স্যার পার্সিনান।
২৫। “চরিত্রকে বলিষ্ঠ ও কর্মঠ করাই
শিক্ষার লক্ষ্য।” রবীন্দ্রনাথ।
২৬। “চরিত্র গঠনই শিক্ষার চরম
আদর্শ।” –হার্বাট'।
২৭। “প্রকৃতির স্রষ্টার হাত থেকে যা কিছু
আসে তা সবই সৎ ও মঙ্গলময়।" —রুশো।
২৮। “প্রতিটি মহৎ শিল্পকলার একটি
কল্যাণমুখী লক্ষ্য থাকে।” –অ্যারিস্টটল।
২৯। থাস্টোনের দলগত উপাদান তত্ত্বে
‘S’ উপাদানটি হল—স্থান প্রত্যক্ষণের
ক্ষমতা।
৩০। স্পিয়ারম্যান মানসিক ক্ষমতা
সম্পর্কে তত্ত্ব আবিষ্কার করেন—
1904 সালে।
৩১। থাস্টোনের মতে প্রাথমিক উপাদান
হল—7টি।
৩২। বুদ্ধির গঠন সংক্রান্ত তত্ত্বের
প্রবক্তা হলেন—গিলফোর্ড।
৩৩। পায়রা ও ইঁদুরের ওপর গবেষণা
করেছেন—স্কিনার।
৩৪। প্যাভলভের তত্ত্বটিকে বলা হয়—
Туре - 1 শিখন।
৩৫। “Mentality of Apes” বইটি প্রকাশিত
হয়- 1925 সালে।
৩৬। স্কিনারের তত্তটি হল— অপারেন্ট
অনুবর্তন।
৩৭। কোঠারী কমিশন গঠিত হয়—
১৯৬৪-৬৬ সালে।
৩৮। উচ্চতর মাধ্যমিকের সময়সীমা—দুই
বছর।
৩৯। শিক্ষাকে মনোজগতের আলোর
উৎসের কেন্দ্রবিন্দু বলা হয়েছে—বেদে।
৪০। “জ্ঞানের মতো এত পবিত্র অন্য
কিছু বস্তু পৃথিবীতে নেই।” —গীতা।
৪১। শব্দের তীব্রতা পরিমাপের একক হল
—ডি. বি.-ডেসিবেল।
৪২। অক্টেক ব্যান্ড নামক যন্ত্রের
সাহায্যে পরিমাপ করা হয়—বধিরত্ব।
৪৩। কলকাতায় হিন্দু স্কুল স্থাপিত হয়—
1817 সালে।
৪৪। ভারত পথিক বলা হয়—রামমোহনকে।
৪৫। ‘কথামালা’ রচনা করেছেন—
বিদ্যাসাগর।
৪৬। বুনিয়াদী শিক্ষার মূলভিত্তি-হস্তশ
িল্প।
৪৭। মনেপ্রাণে সর্বোদয় সমাজ প্রতিষ্ঠা
করতে চেয়েছিলেন—গান্ধীজী।
৪৮। সোমপ্রকাশ পত্রিকা প্রকাশ
করেছিলেন–বিদ্যাসাগর।
৪৯। দার্শনিক হিসেবে রবীন্দ্রনাথ
ছিলেন–প্রকৃতিবাদী।
৫০। রাধাকৃষ্ণ কমিশন হল—বিশ্ববিদ্যাল
য় শিক্ষা কমিশন।
৫১। কোঠারী কমিশনের রিপোর্ট বিভক্ত
-চারটি খণ্ডে।
৫২। “Education and National
Development”- শিরোনামে রিপোর্ট
প্রকাশ করে- কোঠারী কমিশন।
৫৩। ইংল্যান্ডের যে ব্যক্তি কোঠারী
কমিশনের সদস্য ছিলেন, তার নাম—এইচ.
এল. এলভিন।
৫৪। কম্পিউটার সহযোগী শিখন হল—
CAL
৫৫। নর্মাল স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয়—1855
সালে।
৫৬। শ্ৰীনিকেতন যার বাস্তব
শিক্ষাচিন্তার মূর্ত প্রতীক, তিনি হলেন
—রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৫৭। থাস্টোনের প্রাথমিক মানসিক
ক্ষমতার তত্ত্বে ভাষামূলক ধারণাগুলি
বোঝার এবং প্রয়োগ করার ক্ষমতাকে
সূচিত করা হয়—v অক্ষর দ্বারা।
৫৮। দ্বি-উপাদান তত্ত্বের প্রবক্তা-
স্পিয়ারম্যান।
৫৯। “লক্ষ্য সামনে রেখে কাজ করাই
বুদ্ধিমানের কাজ” –জন ডিউই।
৬০। “পরিবর্তনশীল পরিবেশের সঙ্গে
সংগতিবিধানই হল শিক্ষা”—
প্রকৃতিবাদী দর্শনের বক্তব্য।
৬১। রুশোর ভাবশিষ্য হলেন–
পেস্তালৎসি।
৬২। জ্যাকস্ ডেলারস-এর সভাপতিত্বে
আন্তর্জাতিক শিক্ষা কমিশন UNESCO-
র কাছে যে রিপোর্ট পেশ করেছিল তার
শিরোনাম কী-- Learning : The
Treasure within
৬৩। পশ্চিমবঙ্গের মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ট
ির নাম— নেতাজী সুভাষ মুক্ত
বিশ্ববিদ্যালয়।
৬৪। “বিদ্যালয় হল সমাজের একটি ক্ষুদ্র
প্রতিষ্ঠান।” -শিক্ষাবিদ ফ্রয়েড।
৬৫। নতুন দিল্লির বিজ্ঞান ভবনে জাতীয়
সংহতি সম্মেলন সর্বপ্রথম অনুষ্ঠিত হয়
—1951 সালে।
৬৬। শৃঙ্খলা গঠনে সহায়ক একটি
সহপাঠক্রমিক কাজ হল— NCC-তে
নিয়মিত অংশগ্রহণ।
৬৯। খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করলে
শিক্ষার্থীর যে ধরনের বিকাশ বেশী ঘটে
তা হল—দৈহিক বিকাশ।
৭০। সমাজমিতি কৌশলের উদ্ভাবক
হলেন– ড. জে. এল. মোরেনো।
৭১। “প্রত্যক্ষণ প্রকৃতপক্ষে সংবেদন ও
স্মৃতির সমন্বয়” – পিলস্বারি।
৭২। বিশেষ বিশেষ সামর্থ অর্জন করার
ক্ষমতাই বুদ্ধি-এই মতটি সর্বপ্রথম
প্রকাশ করেন- মনোবিদ উড্রো।
৭৩। নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রধান
গ্রন্থাগার ছিল—3টি।
৭৪। প্রত্যেকেই একজনকে শিক্ষা দাও—
জাতীয় সাক্ষরতা মিশন কর্মসূচীর নীতি।
৭৫। ডিউই-এর মতে শিক্ষার উদ্দেশ্য হল
— সামাজিক বিকাশ।
৭৬। জাতীয় শিক্ষানীতি পরিকল্পিত হয়
—1986 সালে।
৭৭। 'Abilities of Man'— স্পিয়ারম্যান।
৭৮। শিখনতত্ত্বে প্রেষণা এবং পুরস্কার
লাভের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন—
স্কিনার।
৭৯। শিক্ষার অধিকার আইনটি চালু হয়—
1লা এপ্রিল, 2010 সাল।
৮০। কিন্ডারগার্টেনের প্রবর্তক হলেন—
ফ্রয়েবেল।
৮১। দৃষ্টিহীনদের শিক্ষায় ব্যবহার করা
হয়- ব্রেইল।
৮২। নঈ তালিমের শিক্ষার স্তর হল—4টি
৮৩। মেট্রোপলিটন ইনস্টিটিউশনের
সঙ্গে যুক্ত ছিলেন-বিদ্যাসাগর।
৮৪। ভারতীয় চিত্রকলার উন্নতিকল্পে
ললিত কলা অ্যাকাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়—
1955 সালে।
৮৫। ভারতীয় ভাষাগুলির বিকাশের জন্য
সাহিত্য অ্যাকাডেমী স্থাপিত হয়-1954
সালে।
৮৬। ‘শিক্ষা হল চরিত্র গঠন ও ধামিক
জীবনযাপনের উপায়’— স্বামী দয়ানন্দ।
৮৭। “শিক্ষা হবে জীবনব্যাপী”—এ কথা
বলেছেন UNESCO-এর ডিরেক্টর
জেনারেল- রিনি মাহেউ।
৮৮। শংসাপত্র প্রদানের ব্যবস্থা থাকে
না— অনিয়ন্ত্রিত শিক্ষায়।
৮৯। বিদ্যালয় হল— নিয়ন্ত্রিত শিক্ষার
প্রতিষ্ঠান।
৯০। ইকো ক্লাব হল—পরিবেশ বিষয়ক
সংস্থা।
৯১। শৈশব থেকেই শিশুকে সু-অভ্যাস
গঠনের শিক্ষা দেয়—পরিবার।
৯২। ভারতে দূরশিক্ষা সর্বপ্রথম চালু হয়-
দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে।
৯৩। বিদ্যালয় হল সমাজের— ক্ষুদ্র
সংস্করণ।
৯৪। শিক্ষা, কৃষ্টি ও বিজ্ঞানচর্চার
প্রসারের জন্য একটি আন্তর্জাতিক
সংস্থা-UNESCO
৯৫। “জাতীয় সংহতি হল একটি অনুভূতি যা
একটি দেশের নাগরিকদের একত্রে বেঁধে
রাখে”—ডরেথি থম্পসন।
৯৬। সহপাঠক্রমিক কার্যাবলীর মধ্যে
যেটি শিক্ষার্থীর সৃজনাত্মক চাহিদাকে
পরিতৃপ্ত করে-অঙ্কন।
৯৭। মনোবিজ্ঞানের ওপর ভিত্তি করে
প্রথম শিক্ষাপদ্ধতি গড়ে তোলেন—
জোয়ান হার্বাট।
৯৮। দার্শনিক মাহের মতে মনোবিদ্যা
হল— আত্মা সম্বন্ধীয় বিদ্যা।
৯৯। ‘Psychology’ শব্দটি নেওয়া হয়েছে—
গ্রীক শব্দ থেকে।
১০০। ইসলামিক শিক্ষায় প্রাথমিক
প্রতিষ্ঠান হল—মক্তব।
১০১। ব্রাহ্মণ্য শিক্ষার মাধ্যম ছিল—
সংস্কৃত ভাষা।
১০২। বৌদ্ধ দর্শন এবং তত্ত্ব বিষয়ে
আলোচনা রয়েছে— অভিধর্ম পিটকে।
১০৩। ব্রাহ্মণ্য শিক্ষাব্যবস্থায় শিক্ষা
শুরুর অনুষ্ঠানকে বলা হত-উপনয়ন।
১০৪। জাতীয় বয়স্ক শিক্ষা কর্মসূচী
(NAEP) গঠন করা হয়—1978-79 সালে।
১০৫। সর্বশিক্ষা অভিযান-২০০০
কর্মসূচীর লক্ষ্য হল অষ্টম শ্রেণী
পর্যন্ত, অর্থাৎ 14 বছর বয়সের সব
শিশুর প্রারম্ভিক শিক্ষা সমাপ্ত করা
-2010 সালের মধ্যে।
১০৬। জাতীয় সাক্ষরতা মিশনের কাজ শুরু
হয়— 1988 সালে।
১০৭। সামাজিক চুক্তি নীতির প্রবক্তা
হলেন– হেগেল।
১০৮। ‘শিক্ষার লক্ষ্য হল, সুস্থ দেহে সুস্থ
মন তৈরি করা’।—অ্যারিস্টটল।
১০৯। প্লেটো ছিলেন চরম—ভাববাদী।
১১০। প্রাচীন ভারতে শিক্ষা ছিল–
ধর্মকেন্দ্রিক।
১১১। স্পিয়ারম্যানের দ্বি-উপাদান
তত্ত্বটিতে যে উপাদানটি সাধারণ তাকে
সূচিত করা হয়— G দ্বারা।
১১২। মানসিক ক্ষমতার দলগত উপাদান
নামক তত্ত্বের প্রবক্তা হলেন—
থাস্টোন।
১১৩। থাস্টোনের প্রাথমিক মানসিক
ক্ষমতার তত্ত্বে স্মৃতি সম্বন্ধীয়
উপাদানকে সূচিত করা হয়—M দ্বারা।
১১৪। প্রচেষ্টা ও ভুল তথা সংযোজনবাদ
তত্ত্বের মুখ্য প্রবক্তা হলেন-
থর্নডাইক।
১১৫।সক্রিয় অনুবর্তনের ক্ষেত্রে
নিয়ন্ত্রক হল—কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র।
১১৬। কুকুরের ওপর গবেষণা করেছেন—
প্যাভলভ।
১১৭। সঞ্চালনমূলক পদ্ধতির প্রবর্তন
করেন- পিরিয়ার।
১১৮। ভারতবর্ষে দৃষ্টিহীনদের জন্য
বিশেষ উপযোগী পদ্ধতি-ভারতী ব্রেইল।
১১৯। অডিওমিটার যন্ত্রের সাহায্যে মাপা
হয় –বধিরতা।
১২০। মূক-বধিরদের জন্য কম্পন ও স্পর্শ
পদ্ধতি কে চালু করেন- সোফিয়া
অ্যালকন।
১২১। হাতের আঙ্গুল সঞ্চালনমূলক
পদ্ধতির ভারতীয় নাম- করপল্লবী।
১২২। বিনের বুদ্ধির অভীক্ষাকে সংস্কার
করে দৃষ্টিহীনদের বুদ্ধির পরিমাপের
পদ্ধতি আবিষ্কার করেন- হায়েস।
১। মাধ্যমিক শিক্ষাকাল বলতে বোঝায়
—পঞ্চম থেকে দশম শ্রেণী।
২। ব্রেইল লেখা হয়—৬ টি বিন্দু দিয়ে।
৩। অ্যাবাকাস যে শিক্ষার উপকরণ, তা হল
—গণিত।
৪। “ভগবান হল সত্য এবং সত্যই
ভগবান”— গান্ধীজী।
৫। রবীন্দ্রনাথ ধর্মশিক্ষা গ্রন্থ লেখেন
— 1911 সালে।
৬। বাঙালিদের প্রথম শিক্ষাগুরু ছিলেন–
বিদ্যাসাগর।
৭। নঈ তালিম শিক্ষার অপর নাম হল—
বুনিয়াদী শিক্ষা।
৮। কোঠারী কমিশনে মোট সদস্য
ছিলেন–17 জন।
৯। কোঠারী কমিশন গঠিত হয় যার
উদ্যোগে, তিনি হলেন– এম. সি. চাওলা।
১০। স্বাধীন ভারতে প্রথম শিক্ষা কমিশন
হল—রাধাকৃষ্ণণ কমিশন (১৯৪৮-৪৯)।
১১। মুদালিয়ার কমিশন গঠিত হয় -
1952-53 সালে।
১২। ‘শিক্ষা হল অভিজ্ঞতার পুনর্গঠন’-
ডিউই।
১৩। একটি সমাজের সার্বিক জীবনধারার
রূপ হল—সংস্কৃতি।
১৪। শিক্ষায় প্রকৃতিবাদের প্রবক্তা
হলেন—রুশো।
১৫। শিক্ষামনোবিজ্ঞান হল—
মনোবিজ্ঞানের ফলিত শাখা।
১৬। মনোবিজ্ঞানকে ‘আত্মার বিজ্ঞান’
বলে উল্লেখ করেছেন— অ্যারিস্ট্রটল।
১৭। “আগ্রহ একধরনের গতিশীল মানসিক
প্রবণতা”—এই মতের প্রবক্তা হলেন—
ড্রেভার।
১৮। “বিশেষ বিশেষ সামর্থ্য অর্জন করার
ক্ষমতাই বুদ্ধি”—মনোবিদ উড্রো।
১৯। বসুন্ধরা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়—
ব্রাজিলের রিও-ডি-জেনিরোতে।
২০। এজেন্ডা - 21 কর্মসূচী গৃহীত হয়—
বসুন্ধরা সম্মেলনে।
২১। ওজোন স্তর রয়েছে বায়ুমণ্ডলের—
স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে।
২২। প্রথম বসুন্ধরা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
হয়—1992 সালে।
২৩। “সমাজ বিচ্ছিন্ন ব্যক্তির অস্তিত্ব
কল্পনাই করা যায় না।” –রেমন্ট।
২৪। “মানুষের শ্বাসপ্রশ্বাস মানুষের
কাছেই সর্বনাশা।”—স্যার পার্সিনান।
২৫। “চরিত্রকে বলিষ্ঠ ও কর্মঠ করাই
শিক্ষার লক্ষ্য।” রবীন্দ্রনাথ।
২৬। “চরিত্র গঠনই শিক্ষার চরম
আদর্শ।” –হার্বাট'।
২৭। “প্রকৃতির স্রষ্টার হাত থেকে যা কিছু
আসে তা সবই সৎ ও মঙ্গলময়।" —রুশো।
২৮। “প্রতিটি মহৎ শিল্পকলার একটি
কল্যাণমুখী লক্ষ্য থাকে।” –অ্যারিস্টটল।
২৯। থাস্টোনের দলগত উপাদান তত্ত্বে
‘S’ উপাদানটি হল—স্থান প্রত্যক্ষণের
ক্ষমতা।
৩০। স্পিয়ারম্যান মানসিক ক্ষমতা
সম্পর্কে তত্ত্ব আবিষ্কার করেন—
1904 সালে।
৩১। থাস্টোনের মতে প্রাথমিক উপাদান
হল—7টি।
৩২। বুদ্ধির গঠন সংক্রান্ত তত্ত্বের
প্রবক্তা হলেন—গিলফোর্ড।
৩৩। পায়রা ও ইঁদুরের ওপর গবেষণা
করেছেন—স্কিনার।
৩৪। প্যাভলভের তত্ত্বটিকে বলা হয়—
Туре - 1 শিখন।
৩৫। “Mentality of Apes” বইটি প্রকাশিত
হয়- 1925 সালে।
৩৬। স্কিনারের তত্তটি হল— অপারেন্ট
অনুবর্তন।
৩৭। কোঠারী কমিশন গঠিত হয়—
১৯৬৪-৬৬ সালে।
৩৮। উচ্চতর মাধ্যমিকের সময়সীমা—দুই
বছর।
৩৯। শিক্ষাকে মনোজগতের আলোর
উৎসের কেন্দ্রবিন্দু বলা হয়েছে—বেদে।
৪০। “জ্ঞানের মতো এত পবিত্র অন্য
কিছু বস্তু পৃথিবীতে নেই।” —গীতা।
৪১। শব্দের তীব্রতা পরিমাপের একক হল
—ডি. বি.-ডেসিবেল।
৪২। অক্টেক ব্যান্ড নামক যন্ত্রের
সাহায্যে পরিমাপ করা হয়—বধিরত্ব।
৪৩। কলকাতায় হিন্দু স্কুল স্থাপিত হয়—
1817 সালে।
৪৪। ভারত পথিক বলা হয়—রামমোহনকে।
৪৫। ‘কথামালা’ রচনা করেছেন—
বিদ্যাসাগর।
৪৬। বুনিয়াদী শিক্ষার মূলভিত্তি-হস্তশ
িল্প।
৪৭। মনেপ্রাণে সর্বোদয় সমাজ প্রতিষ্ঠা
করতে চেয়েছিলেন—গান্ধীজী।
৪৮। সোমপ্রকাশ পত্রিকা প্রকাশ
করেছিলেন–বিদ্যাসাগর।
৪৯। দার্শনিক হিসেবে রবীন্দ্রনাথ
ছিলেন–প্রকৃতিবাদী।
৫০। রাধাকৃষ্ণ কমিশন হল—বিশ্ববিদ্যাল
য় শিক্ষা কমিশন।
৫১। কোঠারী কমিশনের রিপোর্ট বিভক্ত
-চারটি খণ্ডে।
৫২। “Education and National
Development”- শিরোনামে রিপোর্ট
প্রকাশ করে- কোঠারী কমিশন।
৫৩। ইংল্যান্ডের যে ব্যক্তি কোঠারী
কমিশনের সদস্য ছিলেন, তার নাম—এইচ.
এল. এলভিন।
৫৪। কম্পিউটার সহযোগী শিখন হল—
CAL
৫৫। নর্মাল স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয়—1855
সালে।
৫৬। শ্ৰীনিকেতন যার বাস্তব
শিক্ষাচিন্তার মূর্ত প্রতীক, তিনি হলেন
—রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৫৭। থাস্টোনের প্রাথমিক মানসিক
ক্ষমতার তত্ত্বে ভাষামূলক ধারণাগুলি
বোঝার এবং প্রয়োগ করার ক্ষমতাকে
সূচিত করা হয়—v অক্ষর দ্বারা।
৫৮। দ্বি-উপাদান তত্ত্বের প্রবক্তা-
স্পিয়ারম্যান।
৫৯। “লক্ষ্য সামনে রেখে কাজ করাই
বুদ্ধিমানের কাজ” –জন ডিউই।
৬০। “পরিবর্তনশীল পরিবেশের সঙ্গে
সংগতিবিধানই হল শিক্ষা”—
প্রকৃতিবাদী দর্শনের বক্তব্য।
৬১। রুশোর ভাবশিষ্য হলেন–
পেস্তালৎসি।
৬২। জ্যাকস্ ডেলারস-এর সভাপতিত্বে
আন্তর্জাতিক শিক্ষা কমিশন UNESCO-
র কাছে যে রিপোর্ট পেশ করেছিল তার
শিরোনাম কী-- Learning : The
Treasure within
৬৩। পশ্চিমবঙ্গের মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ট
ির নাম— নেতাজী সুভাষ মুক্ত
বিশ্ববিদ্যালয়।
৬৪। “বিদ্যালয় হল সমাজের একটি ক্ষুদ্র
প্রতিষ্ঠান।” -শিক্ষাবিদ ফ্রয়েড।
৬৫। নতুন দিল্লির বিজ্ঞান ভবনে জাতীয়
সংহতি সম্মেলন সর্বপ্রথম অনুষ্ঠিত হয়
—1951 সালে।
৬৬। শৃঙ্খলা গঠনে সহায়ক একটি
সহপাঠক্রমিক কাজ হল— NCC-তে
নিয়মিত অংশগ্রহণ।
৬৯। খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করলে
শিক্ষার্থীর যে ধরনের বিকাশ বেশী ঘটে
তা হল—দৈহিক বিকাশ।
৭০। সমাজমিতি কৌশলের উদ্ভাবক
হলেন– ড. জে. এল. মোরেনো।
৭১। “প্রত্যক্ষণ প্রকৃতপক্ষে সংবেদন ও
স্মৃতির সমন্বয়” – পিলস্বারি।
৭২। বিশেষ বিশেষ সামর্থ অর্জন করার
ক্ষমতাই বুদ্ধি-এই মতটি সর্বপ্রথম
প্রকাশ করেন- মনোবিদ উড্রো।
৭৩। নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রধান
গ্রন্থাগার ছিল—3টি।
৭৪। প্রত্যেকেই একজনকে শিক্ষা দাও—
জাতীয় সাক্ষরতা মিশন কর্মসূচীর নীতি।
৭৫। ডিউই-এর মতে শিক্ষার উদ্দেশ্য হল
— সামাজিক বিকাশ।
৭৬। জাতীয় শিক্ষানীতি পরিকল্পিত হয়
—1986 সালে।
৭৭। 'Abilities of Man'— স্পিয়ারম্যান।
৭৮। শিখনতত্ত্বে প্রেষণা এবং পুরস্কার
লাভের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন—
স্কিনার।
৭৯। শিক্ষার অধিকার আইনটি চালু হয়—
1লা এপ্রিল, 2010 সাল।
৮০। কিন্ডারগার্টেনের প্রবর্তক হলেন—
ফ্রয়েবেল।
৮১। দৃষ্টিহীনদের শিক্ষায় ব্যবহার করা
হয়- ব্রেইল।
৮২। নঈ তালিমের শিক্ষার স্তর হল—4টি
৮৩। মেট্রোপলিটন ইনস্টিটিউশনের
সঙ্গে যুক্ত ছিলেন-বিদ্যাসাগর।
৮৪। ভারতীয় চিত্রকলার উন্নতিকল্পে
ললিত কলা অ্যাকাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়—
1955 সালে।
৮৫। ভারতীয় ভাষাগুলির বিকাশের জন্য
সাহিত্য অ্যাকাডেমী স্থাপিত হয়-1954
সালে।
৮৬। ‘শিক্ষা হল চরিত্র গঠন ও ধামিক
জীবনযাপনের উপায়’— স্বামী দয়ানন্দ।
৮৭। “শিক্ষা হবে জীবনব্যাপী”—এ কথা
বলেছেন UNESCO-এর ডিরেক্টর
জেনারেল- রিনি মাহেউ।
৮৮। শংসাপত্র প্রদানের ব্যবস্থা থাকে
না— অনিয়ন্ত্রিত শিক্ষায়।
৮৯। বিদ্যালয় হল— নিয়ন্ত্রিত শিক্ষার
প্রতিষ্ঠান।
৯০। ইকো ক্লাব হল—পরিবেশ বিষয়ক
সংস্থা।
৯১। শৈশব থেকেই শিশুকে সু-অভ্যাস
গঠনের শিক্ষা দেয়—পরিবার।
৯২। ভারতে দূরশিক্ষা সর্বপ্রথম চালু হয়-
দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে।
৯৩। বিদ্যালয় হল সমাজের— ক্ষুদ্র
সংস্করণ।
৯৪। শিক্ষা, কৃষ্টি ও বিজ্ঞানচর্চার
প্রসারের জন্য একটি আন্তর্জাতিক
সংস্থা-UNESCO
৯৫। “জাতীয় সংহতি হল একটি অনুভূতি যা
একটি দেশের নাগরিকদের একত্রে বেঁধে
রাখে”—ডরেথি থম্পসন।
৯৬। সহপাঠক্রমিক কার্যাবলীর মধ্যে
যেটি শিক্ষার্থীর সৃজনাত্মক চাহিদাকে
পরিতৃপ্ত করে-অঙ্কন।
৯৭। মনোবিজ্ঞানের ওপর ভিত্তি করে
প্রথম শিক্ষাপদ্ধতি গড়ে তোলেন—
জোয়ান হার্বাট।
৯৮। দার্শনিক মাহের মতে মনোবিদ্যা
হল— আত্মা সম্বন্ধীয় বিদ্যা।
৯৯। ‘Psychology’ শব্দটি নেওয়া হয়েছে—
গ্রীক শব্দ থেকে।
১০০। ইসলামিক শিক্ষায় প্রাথমিক
প্রতিষ্ঠান হল—মক্তব।
১০১। ব্রাহ্মণ্য শিক্ষার মাধ্যম ছিল—
সংস্কৃত ভাষা।
১০২। বৌদ্ধ দর্শন এবং তত্ত্ব বিষয়ে
আলোচনা রয়েছে— অভিধর্ম পিটকে।
১০৩। ব্রাহ্মণ্য শিক্ষাব্যবস্থায় শিক্ষা
শুরুর অনুষ্ঠানকে বলা হত-উপনয়ন।
১০৪। জাতীয় বয়স্ক শিক্ষা কর্মসূচী
(NAEP) গঠন করা হয়—1978-79 সালে।
১০৫। সর্বশিক্ষা অভিযান-২০০০
কর্মসূচীর লক্ষ্য হল অষ্টম শ্রেণী
পর্যন্ত, অর্থাৎ 14 বছর বয়সের সব
শিশুর প্রারম্ভিক শিক্ষা সমাপ্ত করা
-2010 সালের মধ্যে।
১০৬। জাতীয় সাক্ষরতা মিশনের কাজ শুরু
হয়— 1988 সালে।
১০৭। সামাজিক চুক্তি নীতির প্রবক্তা
হলেন– হেগেল।
১০৮। ‘শিক্ষার লক্ষ্য হল, সুস্থ দেহে সুস্থ
মন তৈরি করা’।—অ্যারিস্টটল।
১০৯। প্লেটো ছিলেন চরম—ভাববাদী।
১১০। প্রাচীন ভারতে শিক্ষা ছিল–
ধর্মকেন্দ্রিক।
১১১। স্পিয়ারম্যানের দ্বি-উপাদান
তত্ত্বটিতে যে উপাদানটি সাধারণ তাকে
সূচিত করা হয়— G দ্বারা।
১১২। মানসিক ক্ষমতার দলগত উপাদান
নামক তত্ত্বের প্রবক্তা হলেন—
থাস্টোন।
১১৩। থাস্টোনের প্রাথমিক মানসিক
ক্ষমতার তত্ত্বে স্মৃতি সম্বন্ধীয়
উপাদানকে সূচিত করা হয়—M দ্বারা।
১১৪। প্রচেষ্টা ও ভুল তথা সংযোজনবাদ
তত্ত্বের মুখ্য প্রবক্তা হলেন-
থর্নডাইক।
১১৫।সক্রিয় অনুবর্তনের ক্ষেত্রে
নিয়ন্ত্রক হল—কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র।
১১৬। কুকুরের ওপর গবেষণা করেছেন—
প্যাভলভ।
১১৭। সঞ্চালনমূলক পদ্ধতির প্রবর্তন
করেন- পিরিয়ার।
১১৮। ভারতবর্ষে দৃষ্টিহীনদের জন্য
বিশেষ উপযোগী পদ্ধতি-ভারতী ব্রেইল।
১১৯। অডিওমিটার যন্ত্রের সাহায্যে মাপা
হয় –বধিরতা।
১২০। মূক-বধিরদের জন্য কম্পন ও স্পর্শ
পদ্ধতি কে চালু করেন- সোফিয়া
অ্যালকন।
১২১। হাতের আঙ্গুল সঞ্চালনমূলক
পদ্ধতির ভারতীয় নাম- করপল্লবী।
১২২। বিনের বুদ্ধির অভীক্ষাকে সংস্কার
করে দৃষ্টিহীনদের বুদ্ধির পরিমাপের
পদ্ধতি আবিষ্কার করেন- হায়েস।
No comments:
Post a Comment